June 2023

Sabjanta

শান্তিনিকেতন এর ডাইরি

তু কেনে কাদা দিলি; সাদা কাপড়ে। কথাগুলো খুব চেনা চেনা লাগছে। কোথায় যেন শুনেছি। হয়তো শুনেই চলেছি…। তাই রিসোর্টের ছোট্ট মাটির ঘরটায় শুয়ে শুয়ে দূর থেকে মাদল এর সুর শুনে দৌড়ে বাইরে গিয়ে দেখলাম শুধু মাদল ই নয়। ঝুমুর ও আছে সাথে। শান্তিনিকেতন এ আসার উদ্দেশ্যই তো এই সোনাঝুরি র শনিবারের হাট। ‘বেলাশেষে’ ফ্রেমে নিজেদের […]

শান্তিনিকেতন এর ডাইরি Read More »

রাজা রামমোহন রায়

রাজা রামমোহন রায়

বাংলাদেশের তথা ভারতবর্ষের প্রথম আধুনিক অগ্রদৃষ্টিমান চিন্তানায়ক ও কর্মনেতা। জন্ম আধুনিক হুগলি (তখনকার বর্ধমান) জেলার আন্তর্গত রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত কুলীন (বন্দোপাধ্যায়) ব্রাক্ষ্মণবংশে। প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে বাংলার সুবেদারের আমিনের কার্য করতেন। সেই সুত্রেই বোধ করি এদের ‘রায়’ পদবীর ব্যবহার। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠপুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। পিতা রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা

রাজা রামমোহন রায় Read More »

স্বামী বিবেকানন্দ

স্বামী বিবেকানন্দ

সন্ন্যাস জীবনে স্বামী বিবেকানন্দ নামে পরিচিত নরেন্দ্রনাথ দত্ত ১৮৬৩ খ্রীষ্টাব্দের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা কলকাতার সিমুলিয়া পল্লীর বিশ্বনাথ দত্ত এবং মা ভুবনেশ্বরী দেবী। তিনি মার কাছে শেখেন স্বধর্ম, বাবা পরিচয় করিয়ে দেন এক উদার সংস্কৃতির সঙ্গে। সাধারণ বিদ্যাশিক্ষার সঙ্গে তিনি সঙ্গীত ও ব্যায়ামেও পারদর্শী হন। যৌবনে তিনি ব্রাক্ষ্মসমাজ ও পাশ্চাত্য দর্শনের প্রতি আকৃষ্ট

স্বামী বিবেকানন্দ Read More »

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ

বিশ্বের বিজ্ঞান জগতে একটি বিশিষ্ট নাম-প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ। জন্ম কলকাতায় ১৮৯৩ খ্রীষ্টাব্দে ২৯ জুন তারিখে। ১৯০৮ সালে কলকাতার বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাশ করেন ও ১৯১২ সালে প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতক হন। ইংলণ্ডে যান উচ্চশিক্ষার জন্য। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিত ও পদার্থ বিজ্ঞানে ট্রাইপস লাভ করে বিখ্যাত ক্যাভেনডিশ ল্যাবরীটরিতে গবেষণা করার সুযোগ পান পদার্থ বিজ্ঞানে।

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ Read More »

Sabjanta

দুঃখের পরব দাঁশায়

পরিমল হেমব্রম আশ্বিন মাস সাঁওতাল জনজীবনে অন্যমাত্রা নিয়ে আসে কেন না এই মাসেই অনুষ্ঠিত হয় তাদের অন্যতম প্রধান উৎসব বা পরব দাঁশায়। এ কারনেই আশ্বিন মাসকে সাঁওতালরা “দাঁশায় বঙ্গা” অর্থাৎ দাঁশায় মাস বলে থাকে। সাধারানত এই মাসে প্রকৃতির কোল জুড়ে সবুজের সমারোহে মনে খুশির হিমেল আভাস থাকলেও প্রসন্ন প্রকৃতির ছায়ামাখা ভুখন্ডে ভূমিপুত্ররা “দাঁশায়” এর আবেশে

দুঃখের পরব দাঁশায় Read More »

ঘুলঘুলি - একটি অণুগল্প সংকলন

ঘুলঘুলি – একটি অণুগল্প সংকলন

অণুগল্পের প্রতি আমি বরাবরই আমার একটা আলাদা ভালোবাসা টের পাই। আমার অনেক বন্ধুরাও তা জানেন। সেই ভালোলাগা থেকেই লিখেছি কিছু অণুগল্প; পড়েছি তার চেয়েও অনেক অনেক বেশি। অণুগল্প নিয়ে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলেও অনুভব করেছি এই প্রক্রিয়া আরো তরান্বিত হওয়া জরুরি। সময়ের সংকট ও গতিময়তার কারণে যেমন টেস্ট, ওডিআই হয়ে বর্তমানে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের

ঘুলঘুলি – একটি অণুগল্প সংকলন Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ১০]

বাংলা বর্ণমালায় ‘অ্যা’-স্বরের কোনও বর্ণরূপ না থাকলেও বর্তমানে এর ধ্বনিরূপটিকে আর অস্বীকার করার উপায় নেই। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি ‘অ্যা’ ধ্বনি ব্যবহারের বিভিন্ন নিয়ম উল্লেখ করেছেন। যেমন : ১) বিদেশি শব্দের ক্ষেত্রে অ্যা ধ্বনি দিয়ে উচ্চারণ শুরু এমন শব্দের প্রথম বর্ণে সর্বত্রই ‘অ্যা’ ব্যবহারয়োগ্য। যেমন : অ্যাংলো, অ্যাকাউন্ট, অ্যাক্ট, অ্যাটাক, অ্যাকাডেমি (‘আকাদেমি’ ইংরেজি-ভিন্ন অন্য সূত্র থেকে

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ১০] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৯]

শব্দের সঙ্গে সংযুক্ত ‘কে’ এবং বিযুক্ত ‘কে’-এর ব্যবহার কেন জানতে হবে? ১) রামকে ডাকো? ( এখানে ‘কে’ হল বিভক্তি। বিভক্তিটি উক্ত নামপদের (‘রাম’) কারক নির্দেশ করছে। বাক্যটির অর্থ হল— রাম নামক ব্যক্তিকে ডাকো। ২) রাম কে ডাকো? (এখানে ‘কে’ কিন্তু প্রশ্নসূচক অব্যয়। বাক্যটির অর্থ দাঁড়াচ্ছে— বক্তা রামকে চেনেন না, তাকে ডাকতে বলছেন।) [যদিও বাক্যটি লেখা

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৯] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৮]

দেওয়া না কি দেয়া, নেওয়া না কি নেয়া ? লেখার ক্ষেত্রে সাধু ও চলিত উভয় রীতিতেই দেওয়া, নেওয়া ব্যবহৃত হয়; দেয়া, নেয়া ব্যবহারের প্রচলন খুবই কম। সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু তাঁর রচনায় অনেক ক্ষেত্রে দেয়া, নেয়া ব্যবহার করেছেন। কিন্তু কথা বলার সময় শিক্ষিত-অশিক্ষিত নির্বিশেষে বেশিরভাগ বাঙালিই দেয়া, নেয়া ব্যবহার করে থাকেন। দেওয়া বা দেয়া, নেওয়া বা

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৮] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৭]

‘ওনার’, ‘উনারা’, ‘তেনার’, ‘তেনারা’ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করবেন, না করবেন না ? ১) এগুলি আসলে প্রথম পুরুষের (Third Person) সর্বনাম পদ। এগুলোকে শুদ্ধ প্রয়োগ বলা যায় না। তবে অনেকেই আঞ্চলিক প্রয়োগ অর্থে লিখে থাকেন। এখন তাঁরা জেনে লেখেন, না কি না-জেনে সেটা বলা মুশকিল! ২) শুদ্ধ প্রয়োগগুলি হল— ‘উনি’ সঠিক। কিন্তু ‘উনার’ (বা ওনার) সঠিক

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৭] Read More »

Scroll to Top