2024

স্বামী অভেদানন্দ

স্বামী অভেদানন্দ – ( ২ অক্টোবর ১৮৬৬ – ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ )

১২৭৩ বঙ্গাব্দের ১৭ আশ্বিন (ইংরেজি ২ অক্টোবর ১৮৬৬) কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবার নাম রসিকলাল চন্দ ও মা নয়নতারা। তাঁর নাম রাখা হয় কালীপ্রসাদ। প্রথমে একটি সংস্কৃত বিদ্যালয়ে তিনি পড়েছিলেন ও পরে ১৮ বছর বয়সে ওরিয়েন্টাল সেমিনারি থেকে এন্ট্রান্স পাশ করেন। ছেলেবেলা থেকেই ধর্মে তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ ছিল। যৌবনের শুরুতে হিন্দুশাস্ত্রাদি পাঠের সঙ্গে সঙ্গে রেভারেণ্ড ম্যাকডোরেণ্ড, […]

স্বামী অভেদানন্দ – ( ২ অক্টোবর ১৮৬৬ – ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ ) Read More »

বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: ছেলেবেলায় কেমন ছিলেন

বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: ছেলেবেলায় কেমন ছিলেন

ছেলেবেলায় কেমন ছিলেন স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়? তাঁর ছেলেবেলা প্রসঙ্গে একটি ঘটনা দেওয়া হল। আশুতোষ তখন শিশু, বিদ্যালয়ের ছাত্র। এই বয়সে অনেক ছেলে পড়ায় ফাঁকি দিয়ে খেলাধুলা করতে ভালবাসে। আশুতোষের সে সব নেই। পড়াশোনায় তার মনোযোগ অন্য সবার থেকে বেশি । একবার বেশ কিছুদিন তিনি কঠিন অসুখে ভুগেছিলেন । চিকিৎসার পর অসুখ সেরে গেল বটে, কিন্তু

বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: ছেলেবেলায় কেমন ছিলেন Read More »

সত্যেন্দ্রনাথ বসু : গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানী

সত্যেন্দ্রনাথ বসু : বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা

সত্যেন্দ্রনাথ বসু আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে যৌথভাবে বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান প্রদান করেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বলে বিবেচিত হয়। ছাত্রজীবনে অত্যন্ত মেধাবী সত্যেন্দ্রনাথ কর্মজীবনে সংযুক্ত ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্বভারতী ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে। তিনি সান্নিধ্য পেয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, মেরি ক্যুরি প্রমুখ মনীষীর। আবার অনুশীলন সমিতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক ও স্বাধীনতা আন্দোলনের সশস্ত্র বিপ্লবীদের সঙ্গে

সত্যেন্দ্রনাথ বসু : বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা Read More »

রাজা রামমোহন রায়

ছোট্ট রামমোহন : ছোটবেলায় কেমন ছিলেন রাজা রামমোহন রায়

অষ্টাদশ শতকে জমিদার রামকান্ত রায়ের ছেলে রামমোহন। ফুটফুটে তার চেহারা, নাদুস নুদুস শরীর। খুব দুরন্ত, তবু লেখাপড়ায় তার ভারী মনোযোগ। অক্ষর-পরিচয় হতে রামমোহনের দু’তিন দিনের বেশি লাগলনা। ফলা-বানান এবং যুক্ত-অক্ষরও তিনি দু’তিন দিনের মধ্যে শিখে ফেললেন। সেকালের হিন্দুদের মধ্যে আরবি ও ফারসি শেখার রেওয়াজ ছিল। ওই ভাষা না শিখলে সরকারি কাজকর্মে খুব অসুবিধে হতো। রামকান্ত

ছোট্ট রামমোহন : ছোটবেলায় কেমন ছিলেন রাজা রামমোহন রায় Read More »

অহংকারের পরিণতি

অহংকারের পরিণতি : ঈশপের গল্প

এক বিশাল বনের ধারে বিরাট একটি গাছ ছিল। তার শিকড় যেমন মাটির অনেক গভীর পর্যন্ত ছিল তেমনি ডালপালাও চারপাশের অনেকখানি জায়গা জুড়ে ছড়িয়েছিল। গাছটির ঘন পাতার রাশি সূর্যের আলো প্রতিরোধ করে মানুষকে ছায়া দিত। গাছটিতে অসংখ্য পাখি বাস করত। মানুষ ও পাখির সমাগমে গাছটির চারপাশের এলাকা মুখরিত থাকত। এই বিরাট গাছটির নিচে একটি গাছের চারা

অহংকারের পরিণতি : ঈশপের গল্প Read More »

কাজী নজরুল ইসলাম

ক্ষুদিরামের মা – কাজী নজরুল ইসলাম

ক্ষুদিরামের মা কাজী নজরুল ইসলাম ক্ষুদিরামের ফাঁসির সময়ের একটা গানে আছে, ক্ষুদিরাম বলছে – আঠারো মাসের পরেজনম নেব মাসির ঘরে, মা গো,চিনতে যদি না পার মাদেখবে গলায় ফাঁসি –একবার বিদায় দে মা ফিরে আসি। সেই হারা-ক্রন্দনের আশ্বাস-গান শুনে আজও অতি বড়ো পায়াঙ্গ মেয়েরও চোখে জল আসে, গা শিউরে ওঠে। আমাদের মতো কাপালিকেরও রক্ত-আঁখি আঁখির সলিলে

ক্ষুদিরামের মা – কাজী নজরুল ইসলাম Read More »

দুই বন্ধু ও ভাল্লুক

দুই বন্ধু ও ভাল্লুক – ঈশপের গল্প

এটি একটি ঈশপের গল্প একদিন দুই বন্ধু মিলে বেড়াতে বেরোলো। যেতে যেতে পথে হঠাৎ এক বিশাল ভালুকের সামনে এসে পড়ল ঐ দুজন। দুই বন্ধুর মধ্যে একজন গাছে উঠতে জানত। বিপদ বুঝে তখনই পাশের একটা বড় গাছে উঠে পড়ল সে। অন্য বন্ধুটি যে গাছে উঠতে পারত না, এটা জেনেও বন্ধুর কথা না ভেবে তাকে বিপদের মুখে

দুই বন্ধু ও ভাল্লুক – ঈশপের গল্প Read More »

একটি ডাঁশ ও সিংহের গল্প

একটি ডাঁশ ও সিংহের গল্প

এটি একটি ঈশপের গল্প বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয়ই মাছি জাতীয় পতঙ্গ ডাঁশ দেখেছো কিংবা নাম শুনেছো। এই ডাঁশ মাঠে-ঘাটে পশুদের গায়ে হুল ফুটিয়ে অবস্থা কাহিল করে ফেলে। ঈশপ এই ক্ষুদ্র পতঙ্গ ডাঁশ ও পশুরাজ সিংহকে নিয়ে একটি গল্প লিখেছেন। একবার এক ডাঁশ এক সিংহের কাছে এসে খুব তাচ্ছ্বিল্যের সঙ্গে বলল: “শোন রে সিংহ, আমি তোকে একটুও

একটি ডাঁশ ও সিংহের গল্প Read More »

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

ক্ষুদ্রের গৌরব

কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ( তাঁর জীবদ্দশায় অপ্রকাশিত একটি রচনা ) সে রাত্রে চাঁদের বড় বাহার ছিল। শুভ্র, স্নিগ্ধ, শান্ত কৌমুদী স্তরে স্তরে দিগ্‌দিগন্তে ছড়াইয়া পড়িতেছিল। আকাশ বড় নির্মল, বড় নীল, বড় শোভাময়। শুধু সুদূর প্রান্তস্থিত দুই-একটা খণ্ড শুভ্র মেঘ মধ্যে মধ্যে দেখা যাইতেছে। সেগুলা বড় লঘু-হৃদয়।কাছে আসিয়া, আসেপাশে ছুটিয়া বেড়াইয়া চাঁদকে চঞ্চল করিয়া দেয়। আজ

ক্ষুদ্রের গৌরব Read More »

কলকাতার আড্ডার ইতিহাস, বৈঠকখানা থেকে ক্যাফে বা কফি শপ

বারান্দা-বৈঠকখানা থেকে বর্তমানের ক্যাফে বা কফি শপ – কলকাতার আড্ডার বিবর্তন

কলকাতার আড্ডা বর্তমানে অনেকটাই শহরের ক্যাফে এবং সোশাল মিডিয়া নির্ভর। যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে দাপিয়ে চলছে ক্যাফে-সংস্কৃতি। শুধু কলকাতা নয়, তার ছোঁয়া স্পষ্ট দেখাযায় শহরতলী বা দূরের জেলাগুলিতেও। শহরের অলিতে-গলিতে নিত্যনতুন ক্যাফে খুলছে প্রায়শই। সুস্বাদু পানীয়, জিভে জল আনা খাবারের সঙ্গে সেখানে ছড়িয়ে থাকে অভিনব থিম, অসাধারণ শিল্পভাবনা, আরামদায়ক পরিবেশ। আর থাকে আড্ডা, গল্প-গুজব । আসলে

বারান্দা-বৈঠকখানা থেকে বর্তমানের ক্যাফে বা কফি শপ – কলকাতার আড্ডার বিবর্তন Read More »

Scroll to Top